হত্যার পর এবং আত্মহত্যার আগে জিকরার স্বামীর শেষ কথাগুলো

জিকরার হত্যার ইস্যুটি এখনও একটি গল্প যা প্রশ্ন চিহ্নে ঘেরা, এমনকি মিশরীয় সংগীতশিল্পী হানি মুহান্না প্রকাশ করার পরেও, বিস্তারিত 2003 সালে তার মিশরীয় স্বামী আয়মান আল-সুওয়াইদির দ্বারা তিউনিসিয়ান শিল্পী জিকরাকে হত্যার ঘটনাটি গোপন এবং মর্মান্তিক ছিল যা বছরের পর বছর ধরে আরব জনমতকে আচ্ছন্ন করে রেখেছিল।

তিনি মিশরীয় "ফাই আল-ফ্যান" প্রোগ্রামের সাথে একটি সাক্ষাত্কারে ব্যাখ্যা করেছিলেন যে, তিনি তার স্বামী আয়মান আল-সুওয়াইদির সাথে জিকরার বিয়ে প্রত্যাখ্যান করছেন এবং যোগ করেছেন যে "জিকরা তার ভাইদের কাছ থেকে পাওয়া পারিবারিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে চেয়েছিলেন, কারণ সে তার বোনের সাথে একা থাকত।

উপরন্তু, তিনি যোগ করেছেন যে আয়মান সত্যিই অনুভব করেছেন যে তিনি যে নারীকে বিয়ে করেছেন তাদের ছাড়া অন্যদের স্মৃতি এবং তারা সম্প্রতি বিয়ের চুক্তিতে এক মিলিয়ন পাউন্ড নির্ধারণ করেছেন, তিনি কখনও করেননি।

কিন্তু তিনি উল্লেখ করেছিলেন যে "প্রয়াত গায়িকা একদিন ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন কারণ তিনি সন্তান নিতে চেয়েছিলেন, এবং তিনি তাকে বলেছিলেন যে তার স্বাস্থ্য চমৎকার, কিন্তু তিনি তার স্বামীর জন্য কিছু পরীক্ষার অনুরোধ করেছিলেন। তিনি তাকে বলেছিলেন, কিন্তু তিনি ব্যঙ্গাত্মকভাবে উত্তর দিয়েছিলেন, জোর দিয়েছিলেন যে তিনি সন্তান চান না, যা তাকে বিবাহবিচ্ছেদ চাইতে প্ররোচিত করেছিল। তারপর পরিবেশ উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে ওঠে, তাই তিনি তাকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করেন এবং বাতাসে একটি গুলি চালান, "কিন্তু এটি তার বুকে আঘাত করে।

এছাড়াও, মুহান্না বলেছিলেন যে ধাক্কার ফলে দুর্ঘটনার পরে আয়মান মৃগীরোগের মতো অবস্থার শিকার হয়েছিল, যার পরে সবাই মারা গিয়েছিল। তিনি এই বলে উপসংহারে এসেছিলেন: "তিনি এক মুহুর্তের জন্য ভেবেছিলেন যে তিনি দুজনকে হত্যা করেছেন, এবং তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে, এবং স্মৃতি যখন শ্বাস নিচ্ছিল, তখন সে আরেকটি গুলি ছুড়ে তাকে হত্যা করে, তারপর সে বারান্দায় সিগারেট ধূমপান করতে বেরিয়ে গেল, নিজেকে বলে, "আমাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে" এবং তারপর আত্মহত্যা করে!